করোনা ভাইরাস থেকে আক্রমণের বিশ্বব্যাপী এই সংকটকালে আমাদের দেশের ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশ প্রশাসন ও সৈনিক ভাইয়েরা এগিয়ে এসেছেন মানবতার সেবায়।
এই ভয়ংকর জীবন বিপর্যয় কালে শিশুদের মানসিকভাবে সেবায় জন্য এগিয়ে এসেছে বাংলাদেশের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল। এটি হলো অনলাইন শিক্ষা সেবা দান। স্কুল পর্যায়ে বাংলাদেশে এই প্রতিষ্ঠানটিই প্রথম আলোকবর্তিকা। প্রযুক্তিতে ড্যাফোডিলের উত্তোরণ বহু পুরানো। কিন্তু এই বৈশ্বিক ক্রান্তিলগ্নে এক ঝাঁক নবীন,
প্রবীণ এমন কি নবীস শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী প্রযুক্তিতে এত তুখোর হতে পারে তা ওদের গুগল হ্যাং আউট অনলাইন ক্লাসগুলো না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।
এই ভয়ংকর জীবন বিপর্যয় কালে শিশুদের মানসিকভাবে সেবায় জন্য এগিয়ে এসেছে বাংলাদেশের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল। এটি হলো অনলাইন শিক্ষা সেবা দান। স্কুল পর্যায়ে বাংলাদেশে এই প্রতিষ্ঠানটিই প্রথম আলোকবর্তিকা। প্রযুক্তিতে ড্যাফোডিলের উত্তোরণ বহু পুরানো। কিন্তু এই বৈশ্বিক ক্রান্তিলগ্নে এক ঝাঁক নবীন,
প্রবীণ এমন কি নবীস শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী প্রযুক্তিতে এত তুখোর হতে পারে তা ওদের গুগল হ্যাং আউট অনলাইন ক্লাসগুলো না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।
ড্যাফোডিল স্কুলের মোট ৪টি শাখা। একই সঙ্গে এই ৪ টি শাখায়ই গুগল হ্যাং আউট ক্লাস শুরু হয়ে গেছে।
শিশুমন ঘরবন্দি থাকতে চায় না, এটাই স্বাভাবিক। করোনা ভাইরাস বাতাসে ছড়ায়। ২ ফুট দুরত্বে থাকলেও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা থেকে যায়। বিভিন্ন প্রচার মাধ্যম তাই বলছে। সে ক্ষেত্রে প্রাণ রক্ষার তাগিদে শিশুদের জোর করে বাবা মা ঘরবন্দি করে রাখছেন।
বাবা মায়ের আতংক হওয়া স্বাভাবিক। কারণ অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও মৃত্যু মিছিল লম্বা হচ্ছে। গত ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। দিন দিন মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ে চলছে।
শিশুমন ঘরবন্দি থাকতে চায় না, এটাই স্বাভাবিক। করোনা ভাইরাস বাতাসে ছড়ায়। ২ ফুট দুরত্বে থাকলেও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা থেকে যায়। বিভিন্ন প্রচার মাধ্যম তাই বলছে। সে ক্ষেত্রে প্রাণ রক্ষার তাগিদে শিশুদের জোর করে বাবা মা ঘরবন্দি করে রাখছেন।
বাবা মায়ের আতংক হওয়া স্বাভাবিক। কারণ অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও মৃত্যু মিছিল লম্বা হচ্ছে। গত ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। দিন দিন মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ে চলছে।
পুলিশ প্রশাসন, সচেতন এলাকাবাসীসহ সৈনিক ভাইয়েরা পাড়ায়, মহল্লায় মাইকিং করছে সবাইকে ঘরে থাকার জন্য। সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন পর্যন্ত। কিন্তু শিশুমন কি এসব বোঝে? অভিভাবকরা হাপিয়ে উঠেছে শিশুদের গৃহবন্দি রাখাতে গিয়ে। ঠিক এই সময়ে শিশুদের ঘরে বসে স্কুলের স্বাদ পাওয়ার নিশানা দেখালো ড্যাফোডিল। হয় তো শুভ প্রয়াস জাতি মনে রাখবে চিরকাল। শিক্ষায় পিছিয়ে না থেকে এগিয়ে যাই আমরা।
সুদীপ্তা ঘোষ : কবি, প্রাবন্ধিক ও শিক্ষক
Comments
Post a Comment