Skip to main content

Posts

Showing posts from April, 2020

বিধাতার প্রযুক্তি আশীর্বাদ ও করোনা ভাইরাস ।।

ডিসেম্বর ২০১৯, বিশ্ববাসী দেখলো করোনা নামক এক অদৃশ ভাইরাসের নাম যা আজ গোটা বিশ্বকে লকডাউনে পরিণত করেছে। বাহ্যিক দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে বিশ্ব আজ মুখ থুবড়ে পড়েছে। ব্যাহত হচ্ছে মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যলয়সহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ হওয়াতে ছাত্রছাত্রীদেরকে ঘরে বসবে দিন কাটাতে হচ্ছে বিশেষ করে শিশু কিশোরদের মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে যার ফলে আগামী বিশ্ব মেধাশূন্য মানব ছাড়া আর কিছু পাবে না।   আধুনিক বিশ্বের কিছু দেশ আগে থেকেই তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা অটোমেটেড করাতে অনলাইনের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের ক্লাস নিতে পারছে। আমাদের সোনার বাংলাদেশ কেন পিছিয়ে থাকবে, ইতোমধ্যে বাংলাদেশের দুই একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অটোমেটেড প্রক্রিয়ায় অনলাইনে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে যার পথিকৃত ড্যাফোডিল ফ্যামিলি, অনলাইনে অটোমেটেড প্রক্রিয়ায় ক্লাস নেওয়া থেকে শুরু করে ছাত্রছাত্রী ও তাদের অভিভাবক দের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ, আড্ডা, অনলাইন পরীক্ষা নেওয়া ও রেজাল্ট প্রকাশ ইত্যাদি। আর এর জন্য যেইসব অটোমেটেড সিস্টেম ব্যবহার করেছে তা হলো ড্যাফোডিলের ইন হাউজে নিজে

সংকটকালে শিক্ষার নতুন দ্বার উন্মোচন করল ড্যাফোডিল ।।

করোনা ভাইরাস থেকে আক্রমণের বিশ্বব্যাপী এই সংকটকালে আমাদের দেশের ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশ প্রশাসন ও সৈনিক ভাইয়েরা এগিয়ে এসেছেন মানবতার সেবায়। এই ভয়ংকর জীবন বিপর্যয় কালে শিশুদের মানসিকভাবে সেবায় জন্য এগিয়ে এসেছে বাংলাদেশের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল। এটি হলো অনলাইন শিক্ষা সেবা দান। স্কুল পর্যায়ে বাংলাদেশে এই প্রতিষ্ঠানটিই প্রথম আলোকবর্তিকা।  প্রযুক্তিতে ড্যাফোডিলের উত্তোরণ বহু পুরানো। কিন্তু এই বৈশ্বিক ক্রান্তিলগ্নে এক ঝাঁক নবীন, প্রবীণ এমন কি নবীস শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী প্রযুক্তিতে এত তুখোর হতে পারে তা ওদের গুগল হ্যাং আউট অনলাইন ক্লাসগুলো না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না। ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীরা ড্যাফোডিল স্কুলের মোট ৪টি শাখা। একই সঙ্গে এই ৪ টি শাখায়ই গুগল হ্যাং আউট ক্লাস শুরু হয়ে গেছে। শিশুমন ঘরবন্দি থাকতে চায় না, এটাই স্বাভাবিক। করোনা ভাইরাস বাতাসে ছড়ায়। ২ ফুট দুরত্বে থাকলেও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা থেকে যায়। বিভিন্ন প্রচার মাধ্যম তাই বলছে। সে ক্ষেত্রে প্রাণ রক্ষার তাগিদে শিশুদের জোর করে বাবা মা ঘরবন্দি

শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ওপর করোনার প্রভাব: কিছু পরামর্শ

করোনার প্রভাব পড়ছে সারা পৃথিবীর আর্থিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ও শিক্ষাব্যবস্থার ওপর। এর প্রভাবে সারা দুনিয়ায় এ পর্যন্ত মারা গেছেন প্রায় দুই লাখ মানুষ এবং আক্রান্ত হয়েছে ২৮ লাখের বেশি। ক্রমশ যেন এর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ফলে আক্রান্ত সব দেশে চলছে লকডাউন, শাটডাউন, সঙ্গনিরোধ ও সামাজিক দূরত্ব অবলম্বনসহ নানা বিধি। ব্যবসা বাণিজ্য, উৎপাদন, নির্মাণ থেকে শুরু করে সব রকম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। আমরা জানি, দেশ পরিচালনায় অর্থের সমৃদ্ধি ও সক্ষমতা অতীব আবশ্যক এবং তা আপেক্ষিকতার নিরীখে চলমান প্রক্রিয়া। কিন্তু শিক্ষার উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির ধারাবাহিকতার বিচারে সুদূর প্রসারী ও সামগ্রিকভাবে মূল চালিকাশক্তি। করোনার প্রাদুর্ভাবে সৃষ্ট বর্তমান সংকট সব থেকে বেশি ক্ষতি করে চলেছে শিক্ষাব্যবস্থার। শিক্ষার এ ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে লেগে যাবে দীর্ঘদিন। তাতে জাতির উন্নতি হবে বহুলাংশে ব্যাহত ও ক্ষীণ গতিসম্পন্ন। শিক্ষা ব্যবস্থাপক ও শিক্ষা প্রদান কাজে যারা জড়িত বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ পড়েছে উভয় সংকটে; তাঁরা না পারছেন প্রতিষ্ঠান খোলা রাখতে, আবার না পারছেন শিক্ষার ধারা কার্যকরী রাখতে। উচ্চশিক্ষার প্রতিষ্ঠানগুলো অ